সম্পূর্ণ ফ্রিতে অনলাইনে ইনকাম করার সেরা ৫ টি উপায় ২০২৪। Make Money Online

বর্তমান যুগ অনলাইনের যুগ। এই অনলাইনের যুগে এসে আমরা অধিকাংশ সময়ই ইন্টারনেট ব্রাউজিং করতে পছন্দ করি। দিনের অধিকাংশ সময় আমরা ইন্টারনেটে ফেসবুক ইউটিউব ইনস্টাগ্রাম টুইটার সহ আরো অনেক সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে সময় দিই। এর জন্য আমাদের অনেকের অনেক কথাই শুনতে হয়। কেননা আমরা এগুলোতে বেকার বাসে সময় নষ্ট করি। এমন যদি হয় যে আমরা নষ্ট করার সময় গুলোকে কাজে লাগাতে পারি? আমরা চাইলে আমাদের এই নষ্ট করার সময় গুলোকেই কাজের সময় হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।
ব্যাপারগুলো জানতে পারলে কিন্তু আমাদের বেকার বসে থাকতে হবে না। হ্যা, আমরা যে সমস্ত প্ল্যাটফর্ম গুলোকে ব্যবহার করে সময় নষ্ট করছি। এই সময় নষ্ট করা প্ল্যাটফর্ম গুলোকে আমরা আ এর সর্বোচ্চ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করব। বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ লোকই ফেসবুক ইউটিউব ভিডিও দেখে সময় পার করছেন। ইউটিউব আর ফেসবুক নয় প্ল্যাটফর্ম এ আমরা সময় পার করছি। কেউ বা মেসেঞ্জারে, ইমুতে, হোয়াটসঅ্যাপে, টেলিগ্রামে অন্যের সাথে মেসেজের বা ভিডিও কল মাধ্যমে কথা বলে সময় পার করছেন। আবার কেউ facebook, instagram, twitter সহ আরো সোশ্যাল মিডিয়া গুলো চালাচ্ছেন। ভিডিও , মুভি, গান শুনে সময় পার করছেন। হ্যাঁ, এভাবে আমরা অনলাইনে অধিকাংশের সময় পার করে থাকি। কিন্তু আমরা চাইলে সময় গুলো কে টাকায় এর মাধ্যমে হিসেবে নিতে পারি। কিভাবে?
কিভাবে অনলাইনে অবসর সময় টাকা ইনকাম করা যায়?
বর্তমানে লক্ষাদ িক মানুষ অনলাইন থেকে ইনকাম করে নিজের খরচ ও পরিবারের খরচ বহন করছেন। জীবিকা নির্বাহের পাশে আপনি তারা হাজার হাজার টাকার সঞ্চয় ও করে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে এরকম কমই লক্ষ্য করা। কারণ আমাদের মধ্যে এরকম কোন চিন্তাভাবনা আসে না আমরা এই সম্বন্ধে ভাবতেই চাই না। অনলাইনে ইনকাম করার সম্পর্কে শুনলে বা দেখলে আমরা ভাবি এটা একটা ফেক তথ্য। যদিও অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনেকেই অনেক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তাই আমরা এই সম্পর্কে বিশ্বাস করতে দ্বিধাবোধ করি। যা হোক অনলাইন ইনকাম করার অনেক উপায় আছে। তাই আমরা নিচে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করব। ইনশাআল্লাহ এই পোস্ট অনলাইনে ইনকাম করার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন হইবে।

অনলাইনে ইনকাম করতে কি কি প্রয়োজন?

অনলাইনে ইনকাম করতে কি কি প্রয়োজন সেটা ডিফেন্স করে আপনার কাজে উপর। তবে সকল কাজের ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন ধৈর্য ধরা। কারণ সবুরে মেওয়া ফলে। হুট করে অনলাইন থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি ধৈর্য ধরে থাকেন তাহলে দেখবেন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারছেন। তাই অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আপনার সর্বপ্রথম দরকার ধৈর্য। প্রথম ধৈর্য থাকলে পরবর্তী শর্তে আপনার প্রয়োজন হবে একটা স্মার্টফোন বা পিসি। যেহেতু কাজটা অনলাইনের তাই একটা স্মার্ট ফোন বা ল্যাপটপ প্রয়োজন হবে। আর অনলাইন ব্যবহার করার জন্য তো অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। এবং ল্যাপটপ অথবা স্মার্ট দরকার। স্মার্ট ফোন হলেও চলে তবে ল্যাপটপ হলে ভালো সুবিধা পাওয়া যায়। তৃতীয় ক্ষেত্রে আপনার দরকার হবে একটা জিমেইল একাউন্ট। কান বর্তমানে অনলাইনের সকল কাজই জিমেইলের উপর দিয়ে চলে। সে ক্ষেত্রে বিজনেস জিমেল একাউন্ট থাকলে ভালো হবে। জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলবেন কিভাবে সেই সম্পর্কে জানতে নিচের পোস্টটি দেখুন।
  • কিভাবে Professional ভাবে Gmail একাউন্ট তৈরি করতে হয় ২০২৩।
  • এর মাধ্যমে আপনারা বিজনেস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। মূলত এই তিনটাই যে কোন অনলাইন এর কাজের ক্ষেত্রে আপনার দরকার হবে। তবে কাজের ভিত্তিতে আরো অনেক কিছুই দরকার হতে পারে। কোন কাজে কি কি দরকার হবে তা নিচে ই দিয়ে দেব।
    অনলাইনে ইনকাম করা কতটা সহজ
    আমি মনে করি অনলাইনে ইনকাম করা অতটা কঠিন কাজ নয়। তবে সঠিক গাইডলাইন না জানলে অতটা সহজ কাজ ও নয়। তাই আপনি যেভাবে ইনকাম করতে চাইবেন সেই বিষয়ে আগে সঠিক গাইডলাইন জেনে নিতে হবে। তাহলে আপনার জন্য কাজটা সহজ হয়ে যাবে। তবে আপনি নতুন হলেও কাজ শুরু করে দিতে পারেন তবে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। প্রথম প্রথম ইনকাম না হলে আস্তে আস্তে ইনকামের পরিমাণ বাড়তে থাকবে। তাইতো আপনাকে ধৈর্য ধরার দিকে থাকতে হবে।
    অনলাইনে ইনকাম করার সেরা ১০ টি উপায়
    প্রযুক্তির উন্নতির ধারায় অনলাইনে হয়ে উঠছে সকল কাজের মাধ্যমে। আগে প্রবাসী ভাইয়েরা পরিবারের খোঁজখবর নিতে দুই থেকে তিন মাস সময় লেগে যেত। একটা চিঠি লেখা হতো তারপর নিজ দেশের উদ্দেশ্যে পাটা না তো প্রায় ২-৩ মাস সময় লেগেছে। প্রজুক্তির উন্নয়নের ধারায় এখন প্রবাসী ভাইরা তাদের পরিবারদের সামনাসামনি কথা বলতে পারছে এবং দেখতেও পারছে। তাইতো সকল কাজে এখন অনলাইন ভিত্তিক। অনলাইনে ইনকাম করার এখন অনেক অনেক উপায় রয়েছে। আমার জানা সেরা দশটা উপায় সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দিবে।

    ১। ব্লগিং (Blogging) করে ইনকাম

    ইনকাম করা মোটামুটি সহজ ও উপযুক্ত। কারণ আপনার এখানে কোন বারতি খরচ নেই। ব্লগিং করে ইনকাম বলতে লেখালেখি করে ইনকামকে বুঝায়। অনেকে আছে যারা সুন্দর সুন্দর গল্প লিখতে পারে। আবার অনেকে কবিতা লিখতে পারে। অর্থাৎ যারা লেখালেখি করতে পারেন বা ভালোবাসেন ব্লগিং মূলত তাদের জন্য। বর্তমানে অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার ব্লগিং ইনকাম করে থাকেন। এখানে আপনার মূল কাজ হবে লেখালেখি করা। লেখালেখি করার বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে আপনার লেখা শেয়ার করে ইনকাম করতে পারবেন। লেখালেখি করে ইনকামের ওয়েবসাইট: গুগলে সার্চ দিলে করার অনেক ওয়েবসাইট খুঁজে পাবেন। freelancer, Upwork সহ বাংলাদেশি সাইট trickbd ও ordinary it উল্লেখযোগ্য। তবে আমাদের দেশীয় সাইটগুলোতে বেশি পরিমাণে ইনকাম করা যায় না যার কারণে বিদেশি সাইটগুলোতে আর্নের সম্ভাবনা বেশি। সেক্ষেত্রে আপনার কষ্টও বেশি হবে। যেমন আপনি ফ্রিল্যান্সার বা আপনার সাইটে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি জানতে হবে। না জানলেও হবে। সে ক্ষেত্রে কোটিং কাজ হলো ভালো লেখার দক্ষতা থাকতে হবে। তাই আমি বলব আপনি বিগেনার হলে দেশি কোন একটি সাইট দিয়ে শুরু করুন। কাজ করার আগে সাইট পেমেন্ট দেয় কিনা নিশ্চিত হয়ে নিবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম: এটা নির্ভর করে সম্পূর্ণ আপনার উপর। এখানে আপনাকে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার প্রয়োজন পড়বে। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য অর্থের দরকার হবে। তবে বেগিনারদের বলবো সম্পূর্ণ ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করতে। কিভাবে সম্পূর্ণ প্রকৃত ওয়েবসাইট তৈরি করবেন সেই সম্বন্ধে পরবর্তীতে আপনাদের বলব সম্পূর্ণ ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনি ব্লগার সাইট ব্যবহার করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করার পর আপনি আপনার সাইটে আপনার পোস্ট গুলো লিখতে থাকবেন। গল্প, কবিতা, technology অথবা যে কোন কিছুই লিখতে পারবেন। এরপর আপনি মনিটাইজেশন জন্য গুগল এডসেন্স কে আবেদন করেন। তারপর থেকে আপনি google এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
    ২। ইউটিউবিং(YouTubeein) করে আয়
    ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনার ভিডিওগুলো আসল হতে হবে। কারো কপি ভিডিও আপলোড করলে ইনকাম করতে পারবেন না। তাই এখানে কোন চুরি করার সিস্টেম নেই। এখান থেকে ইনকাম করার জন্য দরকার হবে একটা ইউটিউব চ্যানেল। যেটা আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে তৈরি করতে পারবেন। আপনি কনটেন্ট আপলোড করতে থাকবেন। ১ হাজার subscribeer এবং 60k 1 hours ওয়াস টাইম পূর্ন হবে আপনি মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার নিজের কনটেন্ট না পারলে অন্যের কনটেন্ট দিও পারবেন। তবে এমন কনটেন্ট আপলোড করবেন যেটা অনলাইনের কোথাও নেই, সম্পূর্ণ নতুন। তবে নিজের কনটেন্ট আপলোড করাই ভালো, কপিরাইট এর ভয় থাকে না। আবার আপনি চাইলে আপনার তৈরি করা কনটেন্ট বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে কনটেন্ট মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
    ৩। ফেসবুকে রিল আপলোড করে ইনকাম
    সাম্প্রতিক সময় ফেসবুকে একটি নতুন আপডেট নিয়ে এসেছে। ফেসবুকের প্রত্যেক ইউজার ই তার নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি দ্বারা ইনকাম করতে পারবে। যেটা অতীতে ছিল না। অতীতে আমরা দেখেছি শুধুমাত্র ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। বর্তমানে ফেসবুক পেজ ওআইটি উভয়ের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। যেহেতু ফেসবুকের ব্যবহারের সংখ্যা বেশি তাই ফেসবুকের মাধ্যমে লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম: আগে ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করাটা একটু কঠিন ছিল। ফেসবুকের নতুন আপডেটের পর থেকে তা অনেকটা সহজ হয় এসেছে। এজন্য প্রথমে আপনাকে একটা facebook পেজ খুলতে হবে। তারপর নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। ৫০০০ ফলোয়ার ও ৬০ হাজার ওয়াচ টাইম পূরণ হলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ফেসবুকে প্রফেশনাল মোড অন করে ইনকাম: ফেসবুকের নতুন আপডেট প্রফেশনাল মোড করে আপনার প্রোফাইল কে ইনকামের মাধ্যমে হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন। এবং রিস আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে আপনার একটা প্রফেশনাল মোড অন করা ফেসবুক আইডি থাকতে হবে। অথবা আপনার ফেসবুক আইডি কি প্রফেশনাল মোড অন করতে পারবেন। এরপর নিয়মিত রিল আপলোড করবেন। ফেসবুক পেজের মত ৫০০০ ফলোয়ার ও ৬০ হাজার ১ মিনিট ভিউ থাকলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে ৫ হাজার ফলোয়ার আপনার কষ্ট করে তৈরি করতে হবে না। যেহেতু আপনি ফেসবুকে ৫০০০ ফ্রেন্ড রাখতে পারবেন তাই পাঁচ হাজার ফলোয়ার আপনার অটোমেটিক হয়ে যাবে। তবে ইনকামের ক্ষেত্রে ফেসবুক পেইজেই ভালো।
    ৪। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
    ফ্রিল্যান্সিং করে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক মানুষই জীবন নির্রেবাহ করে। তাই অনলাইনে ইনকাম করার ফ্রিল্যান্সিং অন্যতম মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং হলে সম্পূর্ণ ফ্রিতে ইনকাম কে বুঝায়। এটা যে কোন অনলাইনের কাজে হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন রকমের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স পাবেন। আবার কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করে নিতে পারেন।

    কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করে:

    web design করে ইনকাম: ওয়েব ডিজাইন কার ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ওয়েব ডিজাইন জানতে হবে। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই ওয়েব ডিজাইন শিখতে হবে। ইউটিউবে সার্চ দিলে অনেক রকম ওয়েব ডিজাইন ফ্রি কোর্স পেয়ে যাবেন। আপনি চাইলে কোন ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে শিখতে পারেন। graphics design করে ইনকাম: এটাও ওয়েব ডিজাইন এর মত কাজ শিখতে হবে। আপনি চাইলে youtube থেকে ফ্রি কোর্স পেয়ে যাবে। photo editing করে ইনকাম: ভিডিও আকর্ষণীয় করার জন্য এডিটের প্রয়োজন রয়েছে। প্রত্যেকটা ভিডিও এডিটিং করা হয়। আর এই এডিটিং যারা করে তাদেরকে বলা হয় এডিটর। এডিটরদের চাহিদা অনেক। তাই অনলাইনে ইনকাম করার জন্য একটা জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে এডিটিং। এছাড়া ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকামের অনেক রকম মাধ্যম রয়েছে। জিমেইল মার্কেটিং, কন্টাক্ট মার্কেটিং , আফেলিয়েট মার্কেটিং অন্যতম।
    ৫। অনলাইনে ফটো বিক্রি করে ইনকাম
    আপনার যদি ভালো একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা থাকে। অথবা আপনি ফটো শুটিং করতে ভালোবাসেন। তাহলে সেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে নতুন নতুন ফটো তুলতে হবে বা শুট করতে হবে। এবং সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই শখ হিসাবে ফটো শুটিং করলেও সেটাকে ইনকাম এর মাধ্যমে হিসেবে ব্যবহার করতে পারছেন। অনলাইনে সার্চ করলে অনেক রকম ফটো বিক্রি করার সাইট হয়ে যাবেন। যার মধ্যে Shutterstock, 500px, Envato ইত্যাদি অন্যতম। শুধু ক্যামেরা নয় আপনি যে কোন মোবাইল দিয়ে কাজটা করতে পারবেন। এর মধ্যে যদি আপনার এডিটিং এর ধারনা থাকে তাহলে প্রতিদিন ৫০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
    শেষ কথা
    আপনি চাইলেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। তবে আপনি যদি ধৈর্য ধরেন থাকেন তাহলে ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু আশা করতে পারবেন। এবং লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। শুধু আপনাকে কিছুদিন ধৈর্য ধরতে হবে আর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইন পেতে সাবস্ক্রাইব করুন
    Thanks for reading

    1 Comments

    What are you thinking?
    NB: কমেন্ট করতে ইমেইল ব্যবহার করুন।

    Post a Comment
    Previous Post Next Post