কিভাবে Professional ভাবে Gmail একাউন্ট তৈরি করতে হয় ২০২৩।

Assalamualaikum Everyone. welcome to our new blog.
অনলাইন জগতে এমন কোন কাজ নেই যেখানে আপনার জিমেইলের প্রয়োজন নেই। সকল অনলাইন ভিত্তিক কাজেই আপনাকে জিমেইল ব্যবহার করতে হবে। আরো পড়ুন - কিভাবে Professional ভাবে voice editing করবেন। তাও আবার সম্পূর্ণ ফ্রিতে। আপনি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলবেন সেখানে আপনার দরকার করবেন(জিমেইল বিহীন ফোন নাম্বার দিয়েও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা যায়)। আপনি যদি ইউটিউবে ভিডিও দেখতে চান তাহলে তো আপনাকে অবশ্যই মাস্ট বি Gmail একাউন্ট দিয়ে লগইন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
Gmail বা Email কি
Email এর পূর্ণরূপ হল electronic mail. এইটা মূলত ২০০৭ সালে গুগল এর দ্বারা উন্মুক্ত হয়েছে । এটা একটি মেইলিং সাইট, মূলত এটা দ্বারা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে মেসেজ প্রেরণ করা যায়। google এই সার্ভিস টিকেট সম্পূর্ণ ফ্রিতে তাদের গ্রাহককে দিচ্ছে এটা বিশ্বের এক নাম্বার মেইলিং সাইট। এর নিচের রেংকিং এ আরও আছে yahoo,pipilika etc. তবে এটা সবচেয়ে জনপ্রিয় হওয়া সত্বেও তারা গ্রাহকদের সম্পূর্ণ ফ্রিতে সার্ভিস দিয়ে থাকে কিন্তু অন্যান্য মেইলিং কোম্পানিগুলোকে পেমেন্ট করতে হয়।
জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরির প্রয়োজনীয়তা। (বিস্তারিত)
সোশ্যাল মিডিয়ার সাইট এর সাথে যুক্ত নেই এমন কম ওই শোনা যায় অর্থাৎ প্রত্যেকেই কোন না কোন ভাবে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে অ্যাক্টিভ আছেন। যেমন ধরুন আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানাতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে আপনি মেসেঞ্জার ব্যবহার করলেন অর্থাৎ আপনি একটি সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে এক্টিভ আছেন এর মানে হলো আপনি অনলাইন ভিত্তিক কাজে অ্যাক্টিভ আছেন। আর আপনার সে একাউন্টটি তৈরি করতে gmail এর দরকার পড়বে। তা ছাড়াও জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়ার সাইট গুলো যেমন ইনস্টাগ্রাম টুইটার youtube সহ সকল অ্যাকাউন্ট দ্বারা তৈরি করা যায়। আশা করি বোঝা গেল।
Gmail ধারা পরিচালিত কিছু টুল বা সাইট, যা গুগল দ্বারা পরিচালিত
  • Google:google হলে একটি সার্চ ইঞ্জিন যেখান থেকে আপনি যেই কোন জিনিস সার্চ করে সহজেই পেয়ে যাবেন। মূলত গুগল দ্বারাই জিমেইল পরিচালিত হয়। কোন কিছু সার্চ করার আগে আপনাকে অবশ্যই জিমেইল দ্বারা লগইন করে নিতে হবে। official site google.com।
  • Play store: আপনি যদি আপনার android অথবা পিসি এর জন্য কোন অ্যাপস ডাউনলোড করতে চান তাহলে প্লেস্টোর আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি এপস। আপনি চাইলে অন্য স্টোর থেকেও অ্যাপস ডাউনলোড করতে পারবেন কিন্তু সেখানে ভাইরাস অ্যাটাক করা সম্ভব না থাকে বলে প্লে স্টোর তৈরি করা হয়েছে।
  • Google Drive: আপনি যদি আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হারিয়ে যাওয়ার ভয় কোথাও সংগ্রহ করতে চান তাহলে গুগল ড্রাইভ আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করবে। একটা ইমেইলের মাধ্যমে গুগল ড্রাইভের কিছু সংগ্রহ করে রাখলে পরবর্তীতে ৫০ কিংবা ১০০ বছর পরেও ওই জিমেইলের মাধ্যমে খুঁজে পাবেন।
  • YouTube:বর্তমানের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। এটাও আপনি জিমেইল ছাড়া ব্যবহার করতে পারবেন না।
  • Google maps: খুব সহজেই পৃথিবীর এক প্রান্তে থেকে পুরো পৃথিবীটাকে আপনি ঘুরে আসতে পারবেন গুগল ম্যাপ এর মাধ্যমে। বর্তমানের সকল ভিজিটররাই নতুন কোন জায়গায় গুগল ম্যাপস এর মাধ্যমে পরিদর্শন করে থাকেন।
  • পরিশেষে, বর্তমানে একটা অ্যান্ড্রয়েড ফোন চালু করতে হলেও একটা জিমেইল অ্যাকাউন্ট এর প্রয়োজন পড়ে। কারণ যে কোন এন্ড্রয়েড ফোনে এখন জিমেইল এর দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
  • কিভাবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন।
    গুগল দ্বারা পরিচালিত যেকোনো সাইট থেকে আপনি জিমেইল একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। আপনি চাইলে gmail apps এর মাধ্যমে জিমেইল একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারেন। প্রথমে আপনার জিমেইল এপ্সটি কে ওপেন করুন। আর যদি জিমেইল অ্যাপস না থাকে তাহলে mail.google.com সাইটে যান। আপনার যদি আগে কোন একটা একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে নিচের অপশনের মত দেখাবে। আর যদি একাউন্ট না থাকে তাহলে এই অপশনটি আসবে না তাহলে নিচের চতুর্থ স্ক্রিনশটের মত অপশন আসবে। এখন, একাউন্ট এর আইকনের উপর ক্লিক করুন
    Add another account অপশনে ক্লিক করুন
    google অপশনে ক্লিক করুন। কারণ আপনি একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন।
    create account অপশনে ক্লিক
    আপনি কি পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট খুলতে চান নাকি কোন কোম্পানির জন্য বিজনেস একাউন্ট খুলতে চান তারা সিলেক্ট করুন। এখানে পার্সোনাল একাউন্ট খোলা হয়েছে।
    এবার আপনার ফার্স্ট নেম এবং লাস্ট নাম দিন (লাস্ট নাম না দিলেও চলে)।Next এ ক্লিক
    জন্ম তারিখ ও জেন্ডার সিলেক্ট করেNext এ ক্লিক করুন
    ইউজার নেম দিয়ে next এ ক্লিক
    the username is taken অর্থাৎ এটা অলরেডি কাহারো আছে। তাই এমন একটি ইউজার নেম দিবেন যেটা অন্য কেউ ব্যবহার না করে।next এ ক্লিক
    শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিয়ে next এ ক্লিক
    skip করুন। চাইলে ফোন নাম্বার যোগ করতে পারবেন
    next এ ক্লিক
    i agree এ ক্লিক করুন
    আর এভাবেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। আশা করি কোন সমস্যা হবে না। সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। আপনাদের উপকারের জন্য এতো কস্ট করে পোস্ট করি বিনিময়ে ১ টা কমেন্ট পেলে খুশি হবো। আপনি চাইলে ট্রিকস টা কে শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন। আরো পড়ুন - কিভাবে Professional ভাবে voice editing করবেন। তাও আবার সম্পূর্ণ ফ্রিতে।

    1 Comments

    What are you thinking?
    NB: কমেন্ট করতে ইমেইল ব্যবহার করুন।

    Post a Comment
    Previous Post Next Post